শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
গদিচ্যুত করে হত্যা করা উচিত পুতিনকে! খেরসনে লজ্জাজনক হারের পর সরব রুশ প্রভাবশালীরা

গদিচ্যুত করে হত্যা করা উচিত পুতিনকে! খেরসনে লজ্জাজনক হারের পর সরব রুশ প্রভাবশালীরা

গদিচ্যুত করে হত্যা করা উচিত পুতিনকে! খেরসনে লজ্জাজনক হারের পর সরব রুশ প্রভাবশালীরা
গদিচ্যুত করে হত্যা করা উচিত পুতিনকে! খেরসনে লজ্জাজনক হারের পর সরব রুশ প্রভাবশালীরা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গত ১০ অক্টোবর থেকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কির বাহিনীর প্রত্যাঘাতে খেরসনের বিস্তীর্ণ এলাকা হাতছাড়া হয় রুশ ফৌজের।

‘হাতছাড়া’ হয়েছে ইউক্রেনের খেরসন। লজ্জাজনক হারের পর প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে গদিচ্যুত করা উচিত। শুধু তা-ই নয়, তাঁকে হত্যা করাও উচিত বলে মনে করছে রাশিয়ার ‘প্রভাবশালী’দের বৃত্ত।

মস্কোর এক অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তির টেলিগ্রাম পোস্ট প্রকাশ্যে এনে এমনই দাবি করেছে সংবাদমাধ্যম ‘দ্য মিরর’।

ওই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলেকজান্ডার দুগিন নামে ওই প্রভাবশালী ব্যক্তি তাঁর পোস্টে জেমস্ ফ্রেজারের ‘দ্য গোল্ডেন বাও’ গল্পের একটি অংশ তুলে ধরেন। যার অর্থ, খরার সময় বৃষ্টি ঘটাতে না পারায় খুন হতে হয়েছিল এক রাজাকে।

তার পরেই দুগিন লেখেন, ‘‘আমরা শাসককে চূড়ান্ত ক্ষমতা দিই, যাতে রাষ্ট্র এবং নাগরিকদের বিপদের দিনে রক্ষা করেন। পরিবর্তে তিনি যদি নিজেকে বন্দি করে রাখেন, তা একেবারেই শোভনীয় নয়।’

ইউক্রেন যুদ্ধ প্রসঙ্গে দুগিনের বক্তব্য, খেরসনে আত্মসমর্পণ করেছে রুশ সেনা। এর পরেও দেশের মানুষের যদি এ নিয়ে সরব না হন, তা হলে তাঁরা রুশ নাগরিকই নন।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি পুতিন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সেনা অভিযানের ঘোষণা পর তাঁর বাহিনীর হাতে প্রথম এসেছিল দক্ষিণ ইউক্রেনের গোটা খেরসন প্রদেশ। কিন্তু গত ১০ অক্টোবর থেকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কির বাহিনীর প্রত্যাঘাতে খেরসনের বিস্তীর্ণ এলাকা হাতছাড়া হয় রুশ ফৌজের।

বুধবার রুশ সেনার জেনারেল সের্গের সুরভিকিন বলেছেন, ‘‘আপাতত আমরা ডিনিপ্রো নদীর পশ্চিম তীর থেকে সরে আসছি।’’ সামরিক পর্যবেক্ষকদের একাংশ মনে করছেন, ইউক্রেনের ডোনেৎস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলে (যাদের একত্রে ডনবাস বলা হয়) ইউক্রেন সেনার অগ্রগতি ঠেকাতেই ওই এলাকায় সেনা জমায়েত শুরু করতে চাইছে মস্কো।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply